ভারতের কোয়েম্বাটরে ১৯১২ সালে ‘ইক্ষু প্রজনন কেন্দ্র’ স্থাপনের মাধ্যমেই শুরু হয়েছিল এ উপমহাদেশে প্রথম ইক্ষু গবেষণা কার্যক্রম আর বাংলাদেশে তা শুরু হয়েছিল ১৯৩৩ সালে।তারা বিভিন্ন উন্নত জাতসমূহ তৈরী ও সংগ্রহ করে।তারা দেশের উন্নত ফসল তৈরী করার জন্য চেষ্টা করে থাকে । দেশের কৃষক সফল কৃষক তৈরীর লক্ষে কাজ করে থাকেন।এদের মূল কাজ হল বিভিন্ন বীজ নিয়ে গবেষনা করা । সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট – এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পেয়েছে ,আপনি যদি যগ্য প্রাথি হন ও কৃষকের সাহায্য করতে চান তাহলে আপনি নিম্নের বিজ্ঞপ্তিটি সুন্দর ভাবে পড়ুনঃ-
■ পদের নাম:- বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
মোট শূন্যপতঃ- ২১ টি
■ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৯
■ আবেদনের সময়সীমা:- ২৩ জানুয়ারি ২০২০
■ বেতন: ২২,০০০–৫৩,০৬০– টাকা মাত্র।
■ শিক্ষাগত যোগ্যতা: বি এস সি পাশ
■ অভিজ্ঞতার প্রয়োজনীয়তা: কাজের বিজ্ঞপ্তি চিত্র দেখুন
■ পদের সংখ্যা: ১ ধরনের ২১ টি পদে
■ কাজের প্রকৃতি: ফুলটাইম
■ ধরণ: বেসরকারি
■ আবেদনের পদ্ধতি: নিচে আবেদনের সকল নিয়োম দেওয়া আছে। সঠিকভাবে পূরণ করে যথাযথ কাগজপত্রসহ নিচের ছবিতে দেয়া ঠিকানাই পাঠাতে হবে।
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট – এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

Source: Daily Sun, 24 December 2019
Application Deadline: 23 January 2020
সরকার ১৯৮৯ সালে একটি ক্যাবিনেট সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ইক্ষু গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউটকে জাতীয় প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প সংস্থা থেকে কৃষি মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ইক্ষু গবেষণার পাশাপাশি খেজুর, তালসহ অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় ফসলের উপর গবেষণার দায়িত্বও অর্পণ করে। ১৯৯৬ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি নির্বাহী আদেশ বলে ইক্ষু গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউটকে বিলুপ্ত করে ‘বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট’ স্থাপন করেন (অধ্যাদেশ নং ২৩, ১৮ জুন ১৯৯৬)। এ আইনের দ্বারা বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটকে একটি স্বশাসিত জাতীয় প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নপূর্বক চিনি, গুড় ও অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় ফসলের উপর সার্বিকভাবে গবেষণার জন্য নতুন দায়িত্ব প্রদান করা হয়। অতঃপর ১৯৯৬ সালের ১৭ আগষ্ট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট আইন (১৯৯৬ সনের ১১ নং আইন, ১৭ আগস্ট, ১৯৯৬) প্রণীত হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের অন্যান্য স্বশাসিত কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (NARS) এর অনুরূপ ব্যবস্থাপনা প্রবর্তনের লক্ষ্যে ২০০২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর তারিখে ঐ আইনটি পুণরায় সংশোধিত হয় (বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট [সংশোধন] আইন, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০০২)।
২০১৫ সালের ০৯ নভেম্বর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্বাহী আদেশ বলে বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট (Bangladesh Sugarcane Research Institute) এর নাম পরিবর্তন করে সরকার বাংলায় ‘বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট’(বিএসআরআই) এবং ইংরেজীতে Bangladesh Sugarcrop Research Institute (BSRI) প্রজ্ঞাপন জারী করিয়াছে। বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠান ইক্ষুসহ তাল, খেজুর, গোলপাতা, সুগারবিট, স্টেভিয়া ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় ফসলের গবেষণা , প্রযুক্তি ও কলাকৌশল উদ্ভাবন অব্যাহত রেখেছে।
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট নিয়োগ ,বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি , বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট জব , বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট সার্কুলার , বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটএ ,বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ,বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা নিয়োগ , Bangladesh Sugarcrop Research Institute Job ,Bangladesh Sugarcrop Research Institute ,Bangladesh Sugarcrop Research Institute Job Circular 2019 ,Bangladesh Sugarcrop Research Institute Job Circular ,